রাজশাহীর তানোরের শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয় নানা সমস্যায় জর্জরিত। প্রতিষ্ঠার ৩২ বছরেও নির্মাণ করা যায়নি সীমানা প্রাচীর এবং সংস্কার না করায় স্কুল চত্বরের মাঠটি বর্ষা মৌসুমে পানিতে ডুবে থাকে। অপর দিকে খরা মৌসুমেও খানা খন্দ ও ছোট বড় গর্তের কারনে ওই মাঠে খেলা ধুলা করতে পারেন না শিক্ষার্থীরা। মাঠটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, সরনজাই ইউপির শুকদেবপুর গ্রামের দক্ষিণে পাকা রাস্তার ধারে জমির মধ্যে ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয়। পুরোনো ঘর গুলো ভেঙ্গে সেখানে সরকারী ভাবে নির্মান করা ২ তলা বিশিষ্ট একটি মাত্র ভবন। প্রতিষ্ঠার ৩২ বছরেও গড়ে তোলা হয়নি বাউন্ডারি ওয়াল এবং সংস্কার করা হয়নি স্কুল চত্বরের একমাত্র মাঠটি। স্কুল চত্বরের মাঠের বেশীর ভাগ অংশ ডুবে রয়েছে পানিতে। বিদ্যালয়টিতে ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত শিক্ষার্থী রয়েছে ১শ' ৮০ জন। এসময় উপস্থিত কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, মাঠটি সংস্কার না করায় খরা মৌসুমেও ছোট বড় গর্ত ও সমান না থাকার কারনে আমরা খেলা ধুলা করতে পারিনা এবং বর্ষা মৌসুমে প্রায় পুরো মাঠেই পানিতে ডুবে থাকে। শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, শিক্ষকদের আমরা বলেছি মাঠ সংস্কার করার জন্য কিন্তু তা হয়নি। দ্রুত মাঠ সংস্কার করে খেলা ধুলার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এব্যাপারে শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুকুমার চন্দ্র দাস বলেন, প্রতিষ্ঠার পর এই বিদ্যালয়ে সরকারী কোন অনুদান পাওয়া যায়নি। মাঠ সংস্কার ও বাউন্ডারী ওয়াল নির্মানের জন্য শিক্ষা অফিসে একাধিকবার আবেদন করেও কোন বরাদ্ধ পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, বাউন্ডারি ওয়াল না থাকায় এই মাঠের উপর দিয়েই এলাকার কৃষকরা তাদের ধান ও আলু নিয়ে যাওয়ার কারনে মাঠ নষ্ট হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, ১৯৯৩ সালে বিএনপি সরকারের আমলে স্থানীয় সংসদ ব্যারিষ্টার আমিনুল হক সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওই সময়ে তানোরে তেমন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিলো না এবং এই অঞ্চলের শিক্ষার পরিবেশও ছিল না। তখন এই স্কুলটি নির্মান করা হয়। কিন্তু স্কুল নির্মানের পর কোন সংস্কার করা হয়নি মাঠের এবং তৈরি করা হয়নি বাউন্ডারি ওয়াল। তবে, পুরোনো টিন সেটের ঘর গুলো ভেঙ্গে সেখানেই নির্মান করা হয়েছে ২তলা নতুন ভবন। ভবনটি খুব সুন্দর। তবে, সামনের মাঠের কারনে স্কুলের সব সুন্দর্য ম্লান হয়ে যায়।
এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তানোর উপজেলা কৃষকদল আহবায়ক ও শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি নাসির উদ্দীন মিঠু বলেন, আমি অল্পদিন হলো সভাপতির দায়িত্ব নিয়েছি। স্কুল চত্বরের মাঠের অবস্থা খুবই খারাপ স্বীকার করে তিনি বলেন, পার্শ্বেই স্কুলেরই ১ বিঘার একটি পুকুর রয়েছে সেখান থেকে মাটি কেটে মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিবেন বলে জানান তিনি।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিন দেখা গেছে, সরনজাই ইউপির শুকদেবপুর গ্রামের দক্ষিণে পাকা রাস্তার ধারে জমির মধ্যে ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয়। পুরোনো ঘর গুলো ভেঙ্গে সেখানে সরকারী ভাবে নির্মান করা ২ তলা বিশিষ্ট একটি মাত্র ভবন। প্রতিষ্ঠার ৩২ বছরেও গড়ে তোলা হয়নি বাউন্ডারি ওয়াল এবং সংস্কার করা হয়নি স্কুল চত্বরের একমাত্র মাঠটি। স্কুল চত্বরের মাঠের বেশীর ভাগ অংশ ডুবে রয়েছে পানিতে। বিদ্যালয়টিতে ৬ষ্ঠ শ্রেনী থেকে ১০ম শ্রেনী পর্যন্ত শিক্ষার্থী রয়েছে ১শ' ৮০ জন। এসময় উপস্থিত কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, মাঠটি সংস্কার না করায় খরা মৌসুমেও ছোট বড় গর্ত ও সমান না থাকার কারনে আমরা খেলা ধুলা করতে পারিনা এবং বর্ষা মৌসুমে প্রায় পুরো মাঠেই পানিতে ডুবে থাকে। শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, শিক্ষকদের আমরা বলেছি মাঠ সংস্কার করার জন্য কিন্তু তা হয়নি। দ্রুত মাঠ সংস্কার করে খেলা ধুলার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
এব্যাপারে শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুকুমার চন্দ্র দাস বলেন, প্রতিষ্ঠার পর এই বিদ্যালয়ে সরকারী কোন অনুদান পাওয়া যায়নি। মাঠ সংস্কার ও বাউন্ডারী ওয়াল নির্মানের জন্য শিক্ষা অফিসে একাধিকবার আবেদন করেও কোন বরাদ্ধ পাওয়া যায়নি। তিনি বলেন, বাউন্ডারি ওয়াল না থাকায় এই মাঠের উপর দিয়েই এলাকার কৃষকরা তাদের ধান ও আলু নিয়ে যাওয়ার কারনে মাঠ নষ্ট হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি।
এলাকাবাসী সুত্রে জানা গেছে, ১৯৯৩ সালে বিএনপি সরকারের আমলে স্থানীয় সংসদ ব্যারিষ্টার আমিনুল হক সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ওই সময়ে তানোরে তেমন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিলো না এবং এই অঞ্চলের শিক্ষার পরিবেশও ছিল না। তখন এই স্কুলটি নির্মান করা হয়। কিন্তু স্কুল নির্মানের পর কোন সংস্কার করা হয়নি মাঠের এবং তৈরি করা হয়নি বাউন্ডারি ওয়াল। তবে, পুরোনো টিন সেটের ঘর গুলো ভেঙ্গে সেখানেই নির্মান করা হয়েছে ২তলা নতুন ভবন। ভবনটি খুব সুন্দর। তবে, সামনের মাঠের কারনে স্কুলের সব সুন্দর্য ম্লান হয়ে যায়।
এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তানোর উপজেলা কৃষকদল আহবায়ক ও শুকদেবপুর উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির বর্তমান সভাপতি নাসির উদ্দীন মিঠু বলেন, আমি অল্পদিন হলো সভাপতির দায়িত্ব নিয়েছি। স্কুল চত্বরের মাঠের অবস্থা খুবই খারাপ স্বীকার করে তিনি বলেন, পার্শ্বেই স্কুলেরই ১ বিঘার একটি পুকুর রয়েছে সেখান থেকে মাটি কেটে মাঠ সংস্কারের উদ্যোগ নিবেন বলে জানান তিনি।